Header Ads

Lalmonirhat District || লালমনিরহাট জেলা || 4k Video

মুক্তিযুদ্ধের ঘটনাবলি ১৯৭১ সালে লালমনিরহাট জেলা ছিল ৬ নং সেক্টরের অধীন। পাকবাহিনী ৪ এপ্রিল লালমনিরহাট সদর ও আদিতমারী উপজেলা এবং ৮ এপ্রিল হাতীবান্ধা উপজেলায় প্রবেশ করে বেশসংখ্যক লোককে হত্যা করে। এছাড়াও তারা ঘরবাড়িতে অগ্নিসংযোগসহ ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ চালায়। ৩০ নভেম্বর পাকবাহিনী হাতীবান্ধা ত্যাগ করে কালীগঞ্জে আশ্রয় নেয়। ৪ ও ৫ ডিসেম্বর মুক্তিবাহিনী ও মিত্রবাহিনীর প্রবল আক্রমণে পাকবাহিনী লালমনিরহাট জেলা ত্যাগ করে। ৬ ডিসেম্বর এ জেলা শত্রুমুক্ত হয়।

শিক্ষার হার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড় হার ৪২.৩%; পুরুষ ৪৮.২%, মহিলা ৩৬.২%। কলেজ ২৭, মাধ্যমিক বিদ্যালয় ২০০, প্রাথমিক বিদ্যালয় ৫৯৭, মাদ্রাসা ২৬৯। উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান: আদিতমারী ডিগ্রি কলেজ (১৯৯১), সাপ্টীবাড়ি ডিগ্রি কলেজ (১৯৯২), পাটগ্রাম মহিলা ডিগ্রি কলেজ (১৯৯৭), লালমনিরহাট সরকারি কলেজ (১৯৬৪), হাতীবান্ধা মহিলা কলেজ (১৯৯৫), তুষভান্ডার মহিলা মহাবিদ্যালয় (১৯৯৮), কাকিনা মহিমারঞ্জন স্মৃতি দ্বিমুখী উচ্চ বিদ্যালয় (১৯০১), দলগ্রাম দ্বি-মুখী উচ্চ বিদ্যালয় (১৯১৬),


 লালমনিরহাট সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় (১৯২১), আদিতমারী ভাদাই গিরিজা শঙ্কর উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৪২), পাটগ্রাম তারকনাথ উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৪৫), বড়খাতা উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৫২), সাপ্টীবাড়ি বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৫৭), রেলওয়ে চিলড্রেন পার্ক সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৬০), মির্জার কোট এইচএম উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৭২), হাতীবান্ধা এসএস স্কুল (১৯৪৬), তুষভান্ডার নছর উদ্দিন সরকারি বালিকা বিদ্যালয় (১৯৬৮), কবি শেখ ফজলল করিম বালিকা বিদ্যালয় (১৯৮৬), মদনপুর বৈরাতী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় (১৮৬৫), পাটগ্রাম এনপি সিনিয়র মাদ্রাসা (১৯৬২)।

No comments

Theme images by konradlew. Powered by Blogger.